কিভাবে গ্যাসের ব্যাথা কমাবেন? দ্রুত গ্যাসের ব্যথা কমানোর উপায়

কিভাবে গ্যাসের ব্যাথা কমাবেন? দ্রুত গ্যাসের ব্যথা কমানোর উপায়

 

গ্যাস্ট্রিক রোগটি আমাদের কাছে প্রায় সবারই চেনা পরিচিত একটি রোগ। এ রোগের কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি এবং আমরা নিজেরাই এ রোগের শিকার হয়ে থাকি। খুব সম্ভবত আমরা নিজেরাই আমাদের শরীরে এই রোগ বাধিয়ে ফেলি আমাদের কিছু অসচেতনতা এই রোগটিকে প্রশ্রয় দিতে সাহায্য করে।

গ্যাসের কারণে পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন অনেকে। সকাল থেকেই শুরু হয় এই সমস্যা। চলতে থাকে দিনভর। তখন আর কোনোকিছু খাওয়ার রুচি থাকে না, সারাক্ষণ পেট ভরা ভরা লাগে। আবার পেটে খাবার না থাকার কারণে দুর্বলতাও বাড়তে থাকে। বাঙালির গ্যাসের সমস্যা বেশ পুরোনো। আসলে খাদ্যাভ্যাস এখানে অনেক বড় কারণ। পেটে জমে থাকা গ্যাস দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধও খেয়ে থাকেন অনেকে। তাতে সাময়িক মুক্তি মিললেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয় থেকেই যায়। তাই পেটে গ্যাস জমলে তার দূর করার জন্য মুঠো মুঠো ওষুধ না খেয়ে বেছে নিতে পারেন ঘরোয়া উপায়। গ্যাসের ব্যথা কমানোর কিছু সাধারণ উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে-

পর্যাপ্ত পানি পান করুন

অবশ্যই, পর্যাপ্ত পানি পান করা গ্যাসের ব্যথা হ্রাস করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পানি মাধ্যমে শরীরের গ্যাস তথা আয়রনট্রাপেক্টিভের সমাহার হয় এবং তা পেটের পাতা ফাঁকা করার সাথে সাথে গ্যাসের ব্যথা হ্রাস করে। পানি যেহেতু প্রাকৃতিক এবং সহজেই উপলব্ধ, তাই রোজ প্রতি দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত।

সাধারণত প্রতি দিন মানুষের প্রতিদিন প্রায় ২-৩ লিটার পানি প্রয়োজন হয়, যা মহান অধিকাংশ মানুষ মূলত খাবার এবং অন্যান্য কাজে পানিতে অব্যয় করে দেয়।

তবে, গুরুত্বপূর্ণ কিছু মনে রাখা দরকার:

*গরম মৌসুমে পানির পরিমাণ আরও বেশি করে নিতে হয় কারণ সম্ভবত তখন শরীরের প্রায় ২-৪ লিটার পানি অত্যন্ত প্রয়োজন।

*যেহেতু প্রকৃতি পানি নির্বাচন করা উচিত, তাই অতি বেশি কাউটার সংখ্যা কমিয়ে নিতে চেষ্টা করতে হয়।

*সাধারণত জলের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য পুরিফাইড বা বোতল পানি পান করা উচিত।

*পানি পান করা শুরু করা যাবে তারপর হালনাগাদের মধ্যে করা উচিত যাতে তা দ্রুত প্রস্তুত হয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি প্রাপ্ত হয়।

স্বাস্থ্যের দৃষ্টিকোন থেকে, নির্ধারিত পরিমাণে পানি পান করা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি গ্যাসের ব্যথার হ্রাসে সাহায্য করতে পারে। সবশেষে, গ্যাসের সমস্যা বা অস্বাভাবিক ব্যথার ক্ষেত্রে সেবা প্রদানের জন্য আপনার নিকটস্থ চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

গ্যাসের কারণ খুঁজে বের করুন

গ্যাসের উৎপাদনের কারণ বিভিন্ন হতে পারে, এবং এটি সাধারণত প্রাকৃতিক পদার্থ সম্পর্কে এবং আপনার খাবার এবং পরিবেশের সাথে যোগাযোগের ফলাফলে ঘটে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

খাওয়ার সময়ে এবং পরে গ্যাসের উৎপত্তি: অনেকে খাওয়ার সময়ে গ্যাস খেয়ে এবং পরে পেটে গ্যাস উত্পন্ন হয়, যা সাধারণ একটি প্রকারের পরিস্থিতি। এটি আপনার পৃথকভাবে খাওয়া সম্পর্কে নিম্নলিখিত কারণগুলির কারণে ঘটে যেতে পারে:

*এটি খাদ্যের সাথে মিশে যাওয়া বা পানীয় পদার্থের স্বাভাবিক অপচয় প্রক্রিয়ার ফলাফলে ঘটে যেতে পারে।

*ত্বকের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া অন্যান্য খাবারে যেমন ব্যস্ত বাদাম, বিয়ার বা সোডা ও সারির বা কোলা এর প্রয়োজনীয় অপচয়ের পদার্থে অবশ্যই গ্যাস উৎপন্ন হয়।

খাদ্যের উপস্থিতিঃ কিছু খাবার যেমন বেঙ্গাল গ্রাম, ফ্রাঙ্কফুর্ট, বিকলের সৃষ্টি ইত্যাদি গ্যাসের উৎপত্তির জন্য কারণ হতে পারে। যারা গ্যাসের সমস্যা সম্মুখীন তাদের প্রায় সমস্যানুসারী হিসেবে খাবারের ধারণার জন্য এই ধরনের খাবারের উপস্থিতি সতর্কতা অবশ্যই অনুমোদন করা হবে।

গাইড্রোক্লোরিক এসিডের উপস্থিতি: কিছু খাবারে যেমন ক্যাবেজ, ব্রোকলি, ব্রাসিকা, অ্যাস্পারাগাস, পাপড়, লেবুর রস ইত্যাদি আছে, যা পেটের গ্যাস উত্পন্ন করতে পারে যখন এগুলি গাইড্রোক্লোরিক এসিড হাইড্রোজেন প্রতিলিপ্ত হয়।

খাবারের পরিমাণ এবং খাওয়ার গঠন: বেশি পরিমাণে খাবার খেলে, পেটের গঠন অনুসারে আসল পাঠ্য পদার্থ যতটুকু প্রচুর হতে পারে। সহজ গ্যাসের পরিস্থিতিতে সহায়ক হতে পারে প্রচুর কাঁচা সবজি খাওয়া।

এই সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য খাদ্য পদার্থের নির্বাচনে সতর্কতা অবশ্যই প্রয়োজন। যদি গ্যাসের সমস্যা ধরে রয়েছে এবং এটি সাধারণ হতে পারে না, তবে আপনার নিকটস্থ চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

ব্যায়াম করুন

ব্যায়াম করা গ্যাসের ব্যথা হ্রাস করার একটি কার্যকরী উপায়। ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনি শরীরের গ্যাসের আয়রনট্রাপেক্টিভ স্থানান্তর বাড়াতে পারেন এবং পেটের গ্যাস পাতা ফাঁকা করে সহায়ক হতে পারেন। নিম্নলিখিত কিছু ব্যায়ামের উদাহরণ:

উচ্চ নীচ করা: দুয়েরা বা উচ্চ নীচের দিকে ঘুরানো গ্যাস রিলিফের জন্য সাহায্য করতে পারে।

পাদাসন: পিছনে উঠে বসে মাথা মাঝে দেওয়ার পর পাদ আগে নিয়ে হাতের সাহায্যে পা দুড়িয়ে নিন।

ধনুরাসন: পিছনে উঠে বসে দুড়িয়ে আগে নিয়ে হাতের সাহায্যে পা ধরে নিন এবং সামনে নেড়ে আনুন।

পটবন্ধ আসন: পিছনে উঠে বসে একটি পা অন্য পা উপরের হাঁটুর উপর রেখে মাথা মাঝে দেওয়ার পর মাথা মাঝে দিয়ে নিঃশ্বাস ছেদ করুন।

উত্তানাসন: অবস্থানের সাথে শরীর উঠিয়ে নিন এবং মাথা মাঝে দিয়ে নিঃশ্বাস ছেদ করুন।

এই উদাহরণগুলি যেহেতু সহজ এবং শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়, তাই গ্যাসের ব্যথা হ্রাস করার জন্য উপযুক্ত হতে পারে। তবে, আপনার যেকোনো নতুন ব্যায়াম শুরু করার আগে একজন পেশাদার প্রশিক্ষকের সাথে আলোচনা করা উচিত। যদিও ব্যায়াম গ্যাসের ব্যথার হ্রাস করার জন্য সাহায্যকারী হতে পারে, তবে যদি কোনো অস্বাভাবিক বা দীর্ঘদিন ধরে চালিত হয় বা অন্যান্য সমস্যার সাথে সম্পর্কিত হয়, তবে আপনার নিকটস্থ চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

মেডিকেশন করুন

আপনি যদি গ্যাসের ব্যথা এবং সমস্যাগুলির জন্য প্রশাসনিক কাজে মেডিকেশন ব্যবহার করতে চান, তাহলে প্রথমে অবশ্যই একজন চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করুন। চিকিত্সক আপনার অবস্থার উপর ভিত্তি করে একটি উপযুক্ত ঔষধের নির্ধারণ করবেন।

গ্যাসের ব্যথা এবং সমস্যার জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত ধরনের ঔষধ প্রেস্ক্রাইব করা হয়:

অ্যান্টাসিড: এই ঔষধগুলি সাধারণত পেটের এসিডিটির বিপাকে ব্যবহার করা হয়। এগুলি পেটের এসিডিটি নিরোধ করতে সাহায্য করে এবং গ্যাসের ব্যথা হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে।

সিমেথিকোন: এই ধরনের ঔষধগুলি গ্যাসের উৎপত্তি ও ব্যথার হ্রাসে সাহায্য করে।

প্রোবায়োটিক্স: এই ধরনের ঔষধগুলি পেটের স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়াল সংস্থানকে বাড়াতে সাহায্য করে এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে।

অবশ্যই মেডিকেশন সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে আলাপ করুন। তারা আপনার মেডিকেশনের ধরণ এবং ডোজের বিষয়ে নির্দেশনা দিবেন, যা আপনার সমস্যার সাথে মিল খাবে। আপনি কখনওই কোনও ঔষধ বা মেডিকেশন নিজে প্রেস্ক্রাইব না করেন।

গ্যাস হলে কি খাওয়া উচিত

ভাজাপোড়া অথবা দাওয়াত, পার্টিতে মসলাযু্ক্ত খাবার খেলে শুরু হয়ে যায় অস্বস্তিকর গ্যাসের সমস্যা। ফাস্ট ফুড, ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস, পেটের অসুখ এখন ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্যাস সমস্যা সম্পর্কে সঠিক খাবারের গ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে খাবার গ্যাসের সমস্যার প্রকার ও অবস্থার হ্রাস করতে সাহায্য করবে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

প্রোটিন যুক্ত খাবার: গ্যাসের সমস্যা সম্পর্কে প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে সাহায্য করে পাচনের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গ্যাসের উৎপাদন সম্ভাবনা কমায়। এটি মাংস, ডাল, ডিম, মসুর ডাল, সোয়াবিন, পানির পনির ইত্যাদি অংশ হতে পারে।

শাকসবজি: সাদা ও পানির শাকসবজি গ্যাস সমস্যার হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে। লাল পানির শাকসবজি বেশি গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে পারে যেহেতু এগুলির গুণাগুণ মডিফাই হয়ে যায়।

মুখ্য অংশ সাবজি খাওয়া: আপনার ডায়েটে মুখ্য অংশ সাবজি অন্তর্ভুক্ত করা গ্যাস সমস্যা হ্রাস করতে পারে। লাউ লাউ, ব্রোকোলি, ক্যালিফ্লাওয়ার, বেগুন, কালি ফুল ইত্যাদি এই ধরনের সাবজি প্রচুর মাত্রা মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

পোষ্টিক অংশ খাবার: গ্যাসের সমস্যার সাথে সাথে অতিরিক্ত ক্যালোরি সম্পর্কে প্রতিষ্ঠান থেকে বিরত থাকা উচিত। প্রাথমিক খাবারে দুর্গন্ধ পরিমাপ নিয়ে গ্যাস গড়াতে পারে, তাই ক্ষুদ্র পরিমাণে খাবার খাওয়া উচিত।

পানি খাওয়া: দিনে প্রতি বেলা যত সম্ভব প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এটি গ্যাসের সমস্যার হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে।

ধানিয়া জিরা সহিত গরম মশলা: ধানিয়া, জিরা, হিং, গরম মশলা সমৃদ্ধ খাবার এবং যেমন গাজরের রোল, হিংস, লেজলা ইত্যাদি খাবার আপনার পাচনের প্রক্রিয়া সাহায্য করতে পারে এবং গ্যাসের সমস্যা হ্রাস করতে পারে।

প্রোটিন ধারণ খাবার: ডাল, মাংস, ডিম, মাছ ইত্যাদি প্রোটিন ধারণ খাবার সাধারণত পাচনের প্রক্রিয়া সাহায্য করে এবং গ্যাসের সমস্যা হ্রাস করতে পারে।

সাদা খাবার এবং পানি: প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা, সাধারণ ডিনার বা লাঞ্চে সাদা খাবার খাওয়া এবং হাঁটছাড়া করা প্রয়োজন। এই সমস্যার সাথে মিলিত সাধারণ কার্যকর পরামর্শ হতে পারে।

অল্প অল্প খাবার: একবারে অধিক পরিমাণে খাওয়া এবং শীতল খাবারের পরিবর্তে অল্প অল্প খাবার খাওয়া পরামর্শ দেওয়া হয়।

এই পরামর্শগুলি মোতাবেক আপনি গ্যাসের সমস্যা হ্রাস করতে পারেন এবং সামগ্রিক পাচনের জন্য ভালো অগ্রগতিও অর্জন করতে পারেন। তবে, যদি আপনি কোনও নির্দিষ্ট খাবারে অ্যালার্জি বা প্রতিক্রিয়া বোধ করেন, তবে এই খাবারগুলি সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে আলাপ করা উচিত।

গ্যাস হলে করনীয়

যদি আপনার গ্যাসের সমস্যা হয়, তাহলে নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত:

পর্যাপ্ত পানি পান করুন: প্রতিদিন যত প্রয়োজন প্রতিদিন পরিমাণে পানি পান করা উচিত। পানি মাধ্যমে পেটের অতিরিক্ত গ্যাস বাহির হয় এবং আপনার পাচনের প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে।

সহিজ নিরামিষ খাবার খান: অল্প অল্প খাবার খান, সহিজ, প্রস্তুত খাবার বিশেষত পাচন সম্পর্কিত সমস্যার সাথে সাহায্য করতে পারে।

ধৈর্য ধারণ করুন: গ্যাস সমস্যা অস্থির হতে পারে এবং অতিরিক্ত চিন্তা করলে তা বাড়তে পারে। ধৈর্য ধারণ করে প্রচুর পানি পান করুন এবং নিরামিষ ও সহিজ খাবার খান।

ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করা গ্যাসের সমস্যার হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে। অন্যান্য স্বাস্থ্যকর সুত্রের সাথে মিশে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ডাক্তারের পরামর্শ নিন: যদি গ্যাসের সমস্যাটি কাজে আসে বা পেটের গভীর ব্যথা হয়, তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। ডাক্তার আপনার জন্য সঠিক চিকিত্সা নির্ধারণ করে তাদের পরামর্শ অনুসরণ করুন।

গ্যাসের সমস্যার সাথে বিশেষত জীর্ণ অসুখের মামলায় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। যদি গ্যাসের সমস্যা দ্বারা অসুখের লক্ষণগুলি দেখা দেয়, তবে তা একটি ডাক্তারের পরামর্শের জন্য কার্যকর হতে পারে।

শেষ কথা

আর যদি সত্যিই গ্যাসের সমস্যার কারণে পেটে ব্যথার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এর স্থায়ী সমাধানের জন্য এখন থেকেই খাওয়া দাওয়ার সময়ের প্রতি সতর্ক হতে হবে। অতিরিক্ত তেল মসলা ও ফাস্টফুড, ও বাইরের খাবার পরিত্যাগ করতে হবে। প্রতিদিন পরিমাণ মত জল পান ও খালি পেটে উষ্ণ গরম জল পান করা। প্রতিদিন পেট পরিস্কার রাখার জন্য মাঝে মাঝে ইসুবগুল এর ব্যবহার করা। আর প্রতিদিন সময় করে হাল্কা কিছু যোগব্যায়াম ও কপালভাতি, অনুলোম বিলোম অভ্যাস করা। আশাকরি এইগুলি অনুসরণ করলে কিছুদিন পর থেকেই ভালো ফল পাওয়া যাতে পারে।

# ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে যে খাবারগুলো খাবেন। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার # শীতে কিভাবে ত্বকের যত্ন নিবেন? শীতের মৌসুমে ত্বকের যত্ন নেয়ার উপায়!

Related posts

One Thought to “কিভাবে গ্যাসের ব্যাথা কমাবেন? দ্রুত গ্যাসের ব্যথা কমানোর উপায়”

Leave a Comment