নারী তুমি ছলনাময়ী! ইতিহাস সাক্ষী নারী তুমি ছলনাময়ী
বর্তমান সমাজে নারীরা অনেক ছলনাময়ী, নারীরা বর্তমানে পুরুষ মানুষকে অনেক ধোঁকা দিয়ে থাকে। আপনাদের একটি কথা বলি পৃথিবীতে সব মানুষ যেমন এক নয় ঠিক তেমনি সব নারীও এক নয়, কিছু ছলনাময়ী নারী আছে বিদায় গোটা নারী জাতির বদনাম হয়।
ছলনাময়ী নারী মানে কি?
বর্তমান সমাজে নারীদের চেনা আসলেই বড়ই কঠিন, মেয়েদের বিষয়ে ধারণা করা খুব কঠিন কারণ তাদের মন মর্জি বোঝা বড় মুশকিল তারা নিজেরাই জানে না তারা কি করবে। ছলনাময়ী নারী মানে হচ্ছে তাদের নিজের প্রতি কোন কন্ট্রোল নেই।ছলনাময়ী নারীরা হচ্ছে এমন এক ব্যক্তি যারা একজন মানুষকে ছলনা দিতে একবার ভাবেনা। যে সকল মেয়েরা স্বার্থপর বেইমান সেই সকল নারীদেরকে আমরা ছলনাময়ী নারী বলে থাকি।
ছলনাময়ী নারী
ছলনাময়ী নারী বলতে সেই সব নারীকেই বুঝায় যারা একসঙ্গে অনেকগুলো মানুষের জীবন নিয়ে ছলনা করে। ছলনাময়ী নারীরা একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের জীবন হতাশা ও বিষণ্ণতার দিকে ঠেলে দেয়। পৃথিবীতে ছলনাময়ী নারীরা শুধুমাত্র মানুষের জীবন ধ্বংস করে না। বরং এরা সহজেই একটি সমাজ জাতীয় রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দেয়। ছলনাময়ী নারীদের কবলে পড়ে পুরো সমাজটা ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। তবে সব নারী কিন্তু ছলনাময়ী নয় কিছু কিছু নারীর কারণে পুরো নারী জাতির বদনাম হয়।
পৃথিবীতে ছলনাময়ী নারীরা তাদের ছলনা দ্বারা মানুষকে বোকা বানিয়ে থাকেন। তাদের ছলনা বা ধোঁকা দেওয়ার কারণে অনেকের গোছানো জীবনটা এলোমেলো হয়ে যায়। পৃথিবীতে ছলনাময়ী নারী চেনা অনেক বড় দায়। কেননা ছলনাময়ী নারীরা মুখোশের আড়ালে নিজের চেহারা লুকিয়ে থাকেন। তাই আমাদের নিজের বিবেকের চোখ দ্বারা ছলনাময়ী নারী চিনতে হবে এবং তাদের থেকে দূরে সরে যেতে হবে।
যেভাবে ছলনা করে থাকেন
নারীদেরকে প্রায়ই পুরুষরা “ছলনাময়ী” বলে থাকেন। এই বিশেষণ নিয়ে নারীদেরও আপত্তির শেষ নেই। প্রায়ই তর্কবির্তকের জন্ম দেয় এই কথাটি। কিন্তু কথাটি কি আসলেই সত্য নাকি মিথ্যা? আসলেই কি নারীরা কিছু বিশেষ ছলনায় প্ররোচিত করে ফেলেন পুরুষদেরকে? আটকে ফেলেন ছলনার ফাঁদে?
ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে
‘ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল’ করে একজন নারী খুব সহজেই একজন পুরুষকে পটিয়ে ফেলতে পারে। একবার ইমোশোনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হলে ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষমতা অনেক পুরুষই হারিয়ে ফেলে। বরং সবকিছুর জন্য নিজেকেই দোষী মনে হরে আর সেই দোষ থেকে মুক্তি পেতে যে কোন কিছু করতে প্ররোচিত হন।
সৌন্দর্য দিয়ে নারীরা ছলনা করে
নারীর রূপ একজন পুরুষের মন ভোলানোর সবচাইতে ভালো অস্ত্র। সুন্দরী নারীর রূপের কারণে পুরুষ বিমোহিত হয়ে যায় খুব সহজেই। একজন সুন্দরী নারীর আবেদন অগ্রাহ্য করার মত মানসিক শক্তি খুব কম পুরুষেরই আছে। তাই সুন্দরী নারীরা খুব সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে। বলতে গেলে পুরুষ নিজে গিয়ে ধরা দেয় সৌন্দর্যের ফাঁদে।
চোখের জল
চোখের জল একজন ছলনাময়ী নারীর অস্ত্র।নারীরা খুব সহজেই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে পারে। কীভাবে জানেন? চোখের দুই ফোঁটা জলই একজন ভালো মনের পুরুষকে ফাঁদে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে তেমন কোনো কষ্ট ছাড়াই যে কোনো কাজে পটিয়ে ফেলা যায় একজন পুরুষকে। অধিকাংশ পুরুষই নারীর চোখের জলকে অবহেলা করতে পারে না।
মজার রান্না করে
কথায় আছে পুরুষের মনের রাস্তা তার পেট হয়ে যায়। আর পুরুষের মন জেতার সবচাইতে সহজ উপায় হলো মজার রান্না করে খাওয়ানো। একজন নারী যদি নিজের হাতে রান্না করা মজার মজার খাবার খাইয়ে একজন পুরুষকে পটাতে চায়, তাহলে সেটা ফেরানোর সাধ্য খুব কম পুরুষেরই আছে। অর্থাৎ মজার খাবার রান্না করে খাইয়ে পুরুষদেরকে খুব সহজেই প্ররোচিত করে ফেলতে পারেন নারীরা।
যৌনতার লোভ দেখিয়ে
নারীদের জন্য কোনো পুরুষকে ফাঁদে ফেলার সবচাইতে জঘন্য উপায় হলো যৌনতার লোভ দেখানো। ইঙ্গিত্ময় কথাবার্তা, একটু হাসি তামাশা, খানিকটা ছোঁয়াছুঁয়ি দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া যে আমি চাইলেই তোমার হতে পারি। শুধুমাত্র এই পদ্ধতিটিতে একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলে যে কোনো অন্যায় কাজও করিয়ে ফেলে নারীরা খুব সহজেই। ভয়ানক এই মোহের আবেদন অগ্রাহ্য করতে পারেন না অধিকাংশ পুরুষই।
ছলনাময়ী নারী চেনার উপায়
পুরুষের একটা দোষ আছে। কোনও নারী যদি তার দিকে চেয়ে একচিলতে হাসে, ধরেই নেয় কাজ হয়ে গেছে। মেয়ে ইমপ্রেসড্! সহজেই রাজি হয়ে যাবে। এক-কে একশো ভেবে ফেলে সেই নির্বোধ পুরুষ। তাই নারীকে একপ্রকার বাধ্য হয়েই অতিমাত্রায় ব্যক্তিত্ব ধরে রাখতে হয় পুরুষের সামনে। ইচ্ছে না থাকলেও জোর করে দুর্ব্যবহার করতে হয় অনেক সময়। কোনও পুরুষ যেচে আলাপ করতে এলে, এমন অ্যাটি দেখায়, যেন বাকিংহাম প্যালেসের রানি! মুখ ঘুরিয়ে চলে যায়। খারাপ কথা বলে দেয়। হাবেভাবে বোঝায়, “তোমাকে আমার চাই না”। পুরুষ পড়ে দ্বন্ধে। মনে করে নারী খুব জটিল প্রাণী।
১। লজ্জাই নারীর ভূষণ
নারীদের প্রতি লজ্জা বা ভূষণ না দেওয়া উচিত এবং সমাজে একটি সমানাধিকার ও সমর্থন প্রদান করা উচিত। কেউই তাদের রূপ, পোষাক, বা ভূষণের কারণে লজ্জিত অথবা অপমানিত করা উচিত নয়। এই ধরণের বিশেষ ধারণা বা আচরণ সমাজে বিমর্শযোগ্য এবং অপমানজনক।
নারীদের সমাজে তাদের পছন্দের ভূষণ এবং পোষাক বেছে নেওয়া নিজের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং স্বাস্থ্য সঙ্গে সম্পর্কিত। সমাজে লিঙ্গ বা আবেগের আধারে নারীদের আত্ম-মূল্যায়ন না করা উচিত এবং তাদের স্বাধীনতা, আত্মসম্মান, এবং অধিকার প্রতি সমর্থন করা উচিত।
সমাজের সব সদস্যের মধ্যে সমানাধিকার এবং সমান সমর্থন বজায় রাখা উচিত এবং লজ্জা বা অপমানের স্থান না দেওয়া উচিত।
২। পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে প্রথমে
নারীরা পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে স্বাধীন এবং স্বাভাবিকভাবে অধিকার রাখে, এবং এটি সমাজে স্বাগতপ্রবৃত্তি। বন্ধুত্ব এবং সম্পর্কে ভাল ব্যবস্থা এবং আদর্শ স্বার্থের জন্য অধিকার্হ হতে পারে, যতটুকু তাদের মধ্যে প্রাকৃতিক অভিজ্ঞান এবং আনুভব থাকে। এটি তাদের জীবনে সহানুভূতি, আপেক্ষিক বৈষম্য স্থাপনে সাহায্য করতে পারে এবং মানসিক স্বাস্থ্যে অবদান করতে সাহায্য করতে পারে।
বন্ধুত্বের ভাষা, আচরণ, এবং সম্ঝোতা অত্যন্ত মৌলিক। এটি একজন পুরুষের সঙ্গে বা একজন নারীর সঙ্গে বৃদ্ধি করতে সমর্থ এবং জীবনের মিলন বিন, সমস্যা সমাধানে সাহায্যকর হতে পারে। এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা এবং আনুভব বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, এবং দুটি পক্ষের আপেক্ষিক স্বীকৃতি এবং মর্যাদা প্রদান করা উচিত।
৩। মেয়েরা কথা বলার সময় মাথার চুল নাড়ে
লক্ষণীয় যে একটি কোনও মেয়ের সমীক্ষাকারী বা স্ত্রীবাদী স্বাভাবের বিশেষ প্রতিরোধ প্রদর্শন করে, এটি উপলব্ধি অথবা আপেক্ষিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। মেয়েরা সমাজে সমানাধিকার এবং সমর্থন প্রাপ্ত করা উচিত, এবং এই ধরণের ব্যাপারে কোনও অতিরেক মন্থন সৃষ্টি করা উচিত নয়।
আপনার মন্থনে যদি কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয়, তাহলে সেই সমস্যার সামাধানে সামাজিক সহযোগিতা এবং আদর্শ সম্মানস্পদ উপায় দেখতে পারে। সমাজে সমস্যার সমাধানে শিক্ষা, সহযোগিতা, এবং সাহায্যের পরিপ্রেক্ষ্য থাকা উচিত এবং যেকোনো ধরণের বৈষম্য ও ন্যায় ব্যবস্থা করা উচিত।
৪। এই নারী নানা অছিলায় যৌনতাকে নিয়ে আসে আলোচনার মধ্যে। পুরুষকে যৌনভাবে উত্তেজিত করার চেষ্টা করে। সেই উত্তেজনার বশে পুরুষ যদি মাত্রাতিরিক্ত কিছু করেও ফেলে, বিপদ কিন্তু পুরুষেরই। এই নারী কিন্তু অবলীলায় দোষ চাপিয়ে দিতে পারে পুরুষের ঘাড়ে।
৫। এমন নারীর সঙ্গে কখনওই মদ্যপান করা উচিত নয়। হতেই পারে অচৈতন্য মুহূর্তের সুযোগ নিয়ে পরবর্তীকালে সমস্যায় ফেলে দিল।
শেষ কথা
নারীর কথা উঠলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে মা জাতি। এই নারী জাতির কারণেই আমরা এই পৃথিবীর আলো দেখতে পেয়েছি। পৃথিবীতে সকল নারী খারাপ হতে পারে কিন্তু মা জাতি কখনোই খারাপ নয়!
তাই আমাদের একটি বিষয় বুঝতে হবে নারীদের মধ্যেও ভালো তেমনি ভাবে নারীদের মধ্যে খারাপ নারীও আছে। প্রতিটি সন্তানের কাছে মা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ উদাহরণ মায়ের মত কেউ ভালোবাসে না। তাই আমরা সবসময় চেষ্টা করবো নারী জাতিকে সম্মান দিয়ে কথা বলার জন্য। আর যে সকল নারীরা ছলনাময়ী হয় তাদেরকে আমরা ঘৃণার চোখে দেখবো।
# ভালোবাসা কি? সত্যিকারের ভালোবাসা চেনার উপায় # ভালোবাসার মানুষ অবহেলা করলে কি করা উচিত? জেনে নিন দারুণ উপায়সমূহ!
[…] […]